NEW STEP BY STEP MAP FOR ফেরা গল্পের মূলভাব

New Step by Step Map For ফেরা গল্পের মূলভাব

New Step by Step Map For ফেরা গল্পের মূলভাব

Blog Article

আম্বিয়া বেগম জানালেন, না, জুলেখা একাই জন্মেছিল। কোনও নার্সিং হোম বা হসপিটালেও নয়, এই বাড়িতেই জন্ম।

চারপাশের বৈভব যেন নিচ্ছে। সেখানে এই সড়ক ধরে বাস যায়, সাইকেল যায়। বাঁশবোঝাই হয়ে যায়

যাদের ছোটবেলা আমার মতো জাফর ইকবাল স্যারের লেখা পড়ে কেটেছে, তারা নির্দ্বিধায় বইটি পড়তে পারেন। এতো বছর পরও সেই চেনা স্বাদ খুঁজে পাবেন।

ফজল নিজেও বাঁচবে কি স্বাধীন হ‌ওয়া পর্যন্ত?

সকালবেলা ঘুম ভেঙ্গে দেখে সে ড্রইং রুমে বসে বসে ঘুমিয়ে পড়েছে এবং এভাবেই সারারাত কেটে গেছে, টেরও পায়নি। কিন্তু দুর্ঘটনার কথা তখনো আকাশ বুঝতে পারেনি। গেস্ট রুমের দরজা খোলা দেখে উঁকি মেরে দেখে রুমে স্বর্ণালি নেই। পুরো বাড়ি খুঁজে কোথাও স্বর্ণালিকে পেল না আকাশ। মুঠোফোন বন্ধ। গেস্ট রুমে এসে খাটের উপর বসতেই দেখল আকাশকে দেয়া পহেলা ফাল্গুনের একটা কবিতার বইয়ে একটা চিঠির মুখ উঁকি দিচ্ছে। অনেকদিন পর বইটা দেখে হাতে তুলে নিলো আকাশ। চিঠি বের করে দেখে স্বর্ণালির চিঠি। আকাশকে লিখেছে।

আমি তানভীর বলেছেন: এইটা না শেষ করছেন বল্লেন B

বেশি ভাব মারিস না। আচ্ছা ঠিক আছে, আমি এনে তোকে দেখাচ্ছি।

পেছনে ধাওয়া করছে। সে রাস্তার দিকে তাকিয়ে আছে। কাউকে দেখলেই এই মলয়। আমায় ডাকছেন কাকি?

অনেক বছর হল মুজাইর কোন বই পড়িনি। কৈশোর পার করে এলে কেই বা আর পড়ে- নাছোড়বান্দা খেলোয়াড় বান্ধবী জন্মদিনে উপহার দিল। রাশেদ বেঁচে গেলে মনে হয় ফজল হত। মনে হল শৈশবের দিনগুলোতে ফিরে গিয়েছি, চোখের সামনে বিজয় দিবসে টিভি ছেড়ে দেশি চ্যানেলগুলোতে দিনভর এমন সিনেমাগুলো দেখতাম একরাশ বিস্ময় নিয়ে। শুরুর দিকে অতিদ্রুত প্লট ডেভেলপমেন্ট ছাড়া বলা চলে বাকিটা নস্টালজিক করে দিয়েছে এই ঘুরঘুট্টি বর্ষার দিনে।

ধন্যবাদ আমি তানভীর ১০

আমি তানভীর বলেছেন: ফাঁকিবাজী চলত না । তাড়াতাড়ি বাকীটা দেন

পঞ্চায়েতের বাবু, প্রভাবশালী মানুষ। জ্যাংরার মোড়ে পেল্লাই বাঁশের আড়ত, সেখানে বাঁশ

মেলা, ইটের কোঠাবাড়ি, টালির ঘর, ছনে ছাওয়া বাহারি ঘর, হাল গোরু গোয়ালে-কুকুর বেড়ালও চেনা যায় তারুলিয়ার ঘোষবাড়িতে

‘কৃষ্ণপক্ষের দিন’ গল্পে জামিল, website শহীদ, মতিয়ুর, রহমান ও একরাম – এই পাঁচজন মুক্তিযোদ্ধা – আগে কেউ ছিল ক্ষেতমজুর, কেউ স্কুলের ছাত্র আবার কেউ বা কলেজের ছাত্র। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে একটা বিল অতিক্রম করার সময় তাদের নিজেদের বিচিত্র অনুভূতি বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও ব্যক্তিজীবনকে কেন্দ্র করে আবর্তিত হতে থাকে। পাকিস্তানি সেনারা হিন্দু ও মুসলমান গ্রামবাসীকে কীভাবে নির্বিচারে নির্মমভাবে হত্যা আর ধর্ষণ করেছে – এসব দৃশ্য তারা অসহায়ের মতো দূর থেকে অবলোকন করেছে। একসময় তাদের সর্বকনিষ্ঠ সঙ্গী চৌদ্দ বছরের একরাম পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর গুলিতে নিহত হয়। বিল পেরিয়ে তারা মরা জ্যোৎস্নালোকে অত্যন্ত ক্ষুধার্ত অবস্থায় গঞ্জসংলগ্ন একটি ঝোপের পাশের এলাকায় জিরিয়ে নিচ্ছিলো। তখনই তারা ধরা পড়ে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর হাতে। সেখান থেকে নদীর কিনারায় নিয়ে যাওয়া হলো তাদের চারজনকে। ঘাতক বাহিনীর একজন সৈন্য মাত্র দু-হাত দূর থেকে প্রথমে গুলি করলো রহমানকে। তারপর শহীদ ও শেষে মতিয়ুরকে। জামিল ততক্ষণে দাঁড়িয়ে থেকে সবই দেখলো এবং তার দিকে রাইফেল তাক করার সঙ্গে সঙ্গে সে সৈন্যটির তলপেটে প্রচণ্ড একটা লাথি বসিয়ে দিয়ে বিদ্যুৎবেগে নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়ে। শত্রুদের আট-দশটি রাইফেল জলের মধ্যে ক্রমাগত গুলি ছুড়েও জামিলকে হত্যা করতে ব্যর্থ হলো।

Report this page